চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে কলেজ শিক্ষার্থীর গোসলের ভিডিও ধারণ করে ফেসবুক মেসেঞ্জারে প্রচার করছিল তিন যুবক। অভিযোগ পেয়ে তাদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) সকালে ৩ যুবককে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ লুৎফুর রহমান।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—উপজেলার সারোয়াতলী ইউনিয়নের বেঙ্গুরা গ্রামের খাজা নগরের আহাম্মদ হোসেনের ছেলে ইমতিয়াজ হোসেন আহাদ (১৮), একই গ্রামের মো.লোকমানের ছেলে আব্দুল শুকুর রায়হান বাদশা (১৬) ও মো. সোলায়মানের ছেলে নুরুল আলম বাঁধন (১৯)।
মুহাম্মদ লুৎফুর রহমান বলেন, গত সোমবার (১০ নভেম্বর) কলেজ শিক্ষার্থীর মা বাদী হয়ে তিন যুবকের বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করেছেন। এরপর অভিযান চালিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
তিনি জানান, এইসএসসি দ্বিতীয় বর্ষে অধ্যয়নরত এক শিক্ষার্থী বাথরুমে গোসলের সময় বাথরুমের ভেন্টিলেটর দিয়ে নগ্ন ভিডিও ধারণ করে তা শিক্ষার্থীর আত্মীয়-স্বজনদের ফেসবুক মেসেঞ্জারে পাঠাচ্ছিল অভিযুক্তরা।
ঘরে পড়ে ছিল বাবা-মেয়ের মরদেহ, কাটা গলা নিয়ে হাসপাতালে মা
শিক্ষার্থীর মা জানান, আহাদ দীর্ঘদিন ধরে কলেজে আসা-যাওয়ার পথে আমার মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে উত্যক্ত করে আসছিল। এতে সাড়া না দেওয়ায় সে ক্ষতি করার হুমকিধমকি দেয়।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী মেয়ে জানান, গত ১৮ জুলাই দুপুর ২টার দিকে বাথরুমে গোসলের সময় ভেন্টিলেটরের বাইরে কারও উপস্থিতি টের পেয়েছিলাম। তবে ‘ওখানে কে কে’ বলায় ওই লোক পালিয়ে যায়।
ভুক্তভোগীর পরিবারের দাবি, আহাদ বাদশা ও বাঁধনের সহায়তায় গোপনে ভিডিও ধারণ করে তা মেসেঞ্জারে প্রচার করে মেয়ের সম্মানহানিসহ সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করেছে।
চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে কলেজ শিক্ষার্থীর গোসলের ভিডিও ধারণ করে ফেসবুক মেসেঞ্জারে প্রচার করছিল তিন যুবক। অভিযোগ পেয়ে তাদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) সকালে ৩ যুবককে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ লুৎফুর রহমান।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—উপজেলার সারোয়াতলী ইউনিয়নের বেঙ্গুরা গ্রামের খাজা নগরের আহাম্মদ হোসেনের ছেলে ইমতিয়াজ হোসেন আহাদ (১৮), একই গ্রামের মো.লোকমানের ছেলে আব্দুল শুকুর রায়হান বাদশা (১৬) ও মো. সোলায়মানের ছেলে নুরুল আলম বাঁধন (১৯)।
মুহাম্মদ লুৎফুর রহমান বলেন, গত সোমবার (১০ নভেম্বর) কলেজ শিক্ষার্থীর মা বাদী হয়ে তিন যুবকের বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করেছেন। এরপর অভিযান চালিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
তিনি জানান, এইসএসসি দ্বিতীয় বর্ষে অধ্যয়নরত এক শিক্ষার্থী বাথরুমে গোসলের সময় বাথরুমের ভেন্টিলেটর দিয়ে নগ্ন ভিডিও ধারণ করে তা শিক্ষার্থীর আত্মীয়-স্বজনদের ফেসবুক মেসেঞ্জারে পাঠাচ্ছিল অভিযুক্তরা।
শিক্ষার্থীর মা জানান, আহাদ দীর্ঘদিন ধরে কলেজে আসা-যাওয়ার পথে আমার মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে উত্যক্ত করে আসছিল। এতে সাড়া না দেওয়ায় সে ক্ষতি করার হুমকিধমকি দেয়।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী মেয়ে জানান, গত ১৮ জুলাই দুপুর ২টার দিকে বাথরুমে গোসলের সময় ভেন্টিলেটরের বাইরে কারও উপস্থিতি টের পেয়েছিলাম। তবে ‘ওখানে কে কে’ বলায় ওই লোক পালিয়ে যায়।
ভুক্তভোগীর পরিবারের দাবি, আহাদ বাদশা ও বাঁধনের সহায়তায় গোপনে ভিডিও ধারণ করে তা মেসেঞ্জারে প্রচার করে মেয়ের সম্মানহানিসহ সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করেছে।
